Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

পূর্ববর্তী মামলার রায়

রোয়েদাদ
মোকদ্দমা নং- ১২/২০২০ ইং
দায়ের তারিখঃ ০৭/০৬/২০২০ ইং
১ম পক্ষঃ                                              ২য় পক্ষঃ
আবুল কালাম                                        আইয়ুব আলী
পিতা: মৃত- উজির মিয়া                             পিতা: আবুল খায়ের
গ্রামঃ পূর্ব কল্যানপুর, পোষ্ট- রূপাচরা,             গ্রামঃ পূর্ব কল্যানপুর, পোষ্ট- রূপাচরা,
 সদর, লক্ষ্মীপুর।                                     সদর, লক্ষীপুর।      

বাদী পক্ষ উল্লেখিত বিবাদীর বিরুদ্ধে ১৮ নং কুশাখালী ইউপি গ্রাম আদালতে উল্লেখিত নং মোকদ্দমাটি রুজু করিলে বিবাদী পক্ষকে সমন জারী করা হয়। উক্ত তারিখে বাদী ও বিবাদী পক্ষ গ্রাম আদালতে হাজির হইলে তাদেরকে প্রতিনিধি মনোয়নের জন্য বলা হয়। সেই মোতাবেক তাহারা প্রতিনিধি ও মনোনীত করেন। অতপর বিগত ০৯/০৭/২০২০ ইং তারিখে বাদী পক্ষের প্রতিনিধ ১। জনাব মোঃ ইউসুফ ইউপি সদস্য ০৪ নং ওয়ার্ড। ২। জনাব মোঃ নুরুল আমিন গন্যমান্য জগন্নাথপুর ৯ নং ওয়ার্ড ১২ নং চরশাহী ইউনিয়ন এবং বিবাদী পক্ষের প্রতিনিধি ১। জনাব শফিকুর রহমান, ইউপি সদস্য ০৩ নং ওয়ার্ড, ১৮ নং কুশাখালী ইউনিয়ন। ২। জনাবা মনোয়ারা বেগম গন্যমান্য ১৮ নং কুশাখালী ইউনিয়ন। প্রতিনিধিদের সমন্বয়ে গ্রাম আদালত গঠিত হইলে বাদী ও বিবাদী উভয় পক্ষকে তাদের প্রমানাদি দাখিলের জন্য নির্দেশ প্রদান করা হয়। বাদী ও বিবাদী পক্ষ গ্রাম  আদালতের নিকট দাখিল করেন। বাদী ও বিবাদী পক্ষের দলিল পত্রাদী পর্যালোচনা করিয়া এই সিদ্ধান্তে উপনিত হন যে, বিবাদী পক্ষ বাদী পক্ষের নিকট হইতে ২০ (বিশ) শতাংশ ভুমি পাওয়া বিষয়টি সঠিক। বিবাদী পক্ষ ২২২ নং কল্যানপুর মৌজায় ৩৪১ নং খতিয়ান ভূক্ত ২৬৫ দাগের ২০ (বিশ) শতাংশ ভুমি ভোগ দখলে আছে।  বাদী পক্ষ কর্তৃক বিবাদী পক্ষের নিকট বিক্রিত উক্ত ২০ শতাংশ ভূমির দলিল পত্রাদী গ্রাম আদালতে দাখিল করেন। বিবাদী পক্ষ তার আরজীর স্বপক্ষে কোন কাগজ পত্র দাখিল করিতে ব্যর্থ হন। অতপর উভয় পক্ষের প্রতিনিধি গন সর্ব সম্মতি ক্রমে ২২২ নং কল্যানপুর মৌজার ৩৪১ নং খতিয়ান ভুক্ত ২৬৫০ দাগের ভোগ দখলকৃত ২০ শতাংশ ভুমির নিরুঙ্কুষ মালিকানা কেবল মাত্র বিবাদী পক্ষের। উক্ত সম্পত্তিতে বাদী পক্ষের কোন অধিকার নাই। বাদীর মামলা মিথ্যা ও বানোয়ট। প্রকাশ থাকে যে, উক্ত বাদী ইতি পূর্বেও উক্ত বিবাদীর বিরুদ্ধে ১৮ নং কুশাখালী ইউপি গ্রাম আদালতে উক্ত সম্পত্তির জন্য একটি মামলা রুজু করিয়াছিলেন।  উক্ত মোকদ্দমাটি ও তৎকালীন গ্রাম আদলত কর্তৃক খারিজ করা হইয়াছিল। অতপর মোকদ্দমাটি সার্বিক দিক বিবেচনা করিয়া গ্রাম আদালতের বিধান মোতাবেক খারিজ করা হইল।